সেক্ষেত্রে কী করবেন?
এক্ষেত্রে যেটা সবার আগে দরকার তা হল সচেতনতা। সময়মতো রোগ নির্ণয় করতে পারলে এবং সঠিক চিকিৎসা করাতে পারলে ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়।
CKD একেবারে প্রথম পর্যায়ে থাকলে (যাকে বলে মাইল্ড CKD) যদি ব্লাড প্রেশার ঠিক থাকে বা মূত্রে প্রোটিনের মাত্রা কম থাকে, তাহলে সেইসব মহিলারা সুস্থ সন্তানের জন্ম দিতে পারেন। যদি গর্ভধারণের পর CKD ধরা পড়ে এবং তা ৪-৫ স্টেজে চলে যায়, তাহলে গর্ভপাত করানোই ভালো।
যদি কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট হয়, তাহলে তারপর কমপক্ষে ১ বছর গর্ভধারণের কথা ভাববেন না। যদিও এখন চিকিৎসাশাস্ত্র অনেক উন্নত। ওষুধ তো রয়েছেই, সেইসঙ্গে অ্যাসিস্টেড রিপ্রোডাক্টিভ টেকনিক এবং হরমোন থেরাপির মতো নানানধরনের চিকিৎসাও রয়েছে। তাই CKD হলেও সুস্থ সন্তানের জন্ম দেওয়া সম্ভব।